Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা

ঋণের জন্য আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকা

১.সাময়িক আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ

  • যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নির্মাণাধীন/নির্মিতব্য ভবনের নকশা ও নকশার অনুমতি পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
  • মূল দলিল, নামজারী খতিয়ান, ডিসিআর, হালসনের খাজনা রশিদের সত্যায়িত ফটোকপি, ইত্যাদি।
  • অত্র সংস্থা কর্তৃক নির্মাণস্থল পরিদর্শনের সুবিধার্থে প্রসত্মাবিত নির্মাণ স্থানে যাবার রাসত্মার বিবরণসহ আশে পাশের গুরম্নত্বপূর্ণ স্থাপনা উলেস্নখপূর্বক ট্রেসিং পেপারে ২ কপি হাতে আঁকা রুটম্যাপ (আবেদনকারীর স্বাক্ষর সম্বলিত)।

 

২.ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ

ক. বেসরকারী/ ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির ক্ষেত্রেঃ

  • আবেদনকারীর মূল মালিকানা দলিল (সাফ কবলা/ দানপত্র/বন্টননামা) এবং উক্ত দলিলের একটি ফটোকপি দাখিল করতে হবে। মূল দলিল রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে আবেদনের পূর্বে পাওয়া না গেলে দলিল উত্তোলনের মূল রশিদ ও দলিল উত্তোলনের ফি বাবদ ২০০/- টাকা এবং দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে।
  • সি.এস, এস.এ ও আর.এস, বি.এস খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি।
  • নামজারী খতিয়ানসহ ডি.সি. আর ও হালনাগাদ খাজনার রশিদ।
  • এস.এ/আর.এস রেকর্ডীয় মালিক থেকে স্বত্বের ধারাবাহিকতা প্রমাণের চেইন-অব-ডকুমেন্টস এর সত্যায়িত ফটোকপি।
  • জেলা/সাব রেজিষ্টারের অফিস কর্তৃক ইস্যুকৃত ১২ (বার) বছরের তলস্নাশীসহ নির্দায় সার্টিফিকেট (এন.ই.সি)।

খ. সরকার/জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ /(পূর্বেকার হাউজিং সেটেলমেন্ট)/রাজউক/ সিডিএ/ কেডিএ/ আরডিএ/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড/হাউজিং সোসাইটি (সরকার থেকে বরাদ্দপ্রাপ্ত জমি) ইত্যাদি কর্তৃক বরাদ্দকৃত জমির ক্ষেত্রেঃ

  • মূল বরাদ্দপত্র (এলোটমেন্ট লেটার)।
  • দখল হসত্মামত্মর পত্র (পজেশন লেটার)।
  • মূল লীজ দলিল ও উহার একটি সত্যায়িত ফটোকপি। মূল দলিল রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে পাওয়া না গেলে দলিল উত্তোলনের মূল রশিদ ও দলিল উত্তোলনের জন্য ২০০/- টাকা ফি প্রদান এবং দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে।
  • মূল এলোটির কাছ থেকে হসত্মামত্মর মূলে মালিক হলে মূল মালিকানা দলিল এবং বরাদ্দকারী কর্তৃপক্ষ’র অফিসে নামজারীর কাগজপত্র।
  • লীজ দাতা প্রতিষ্ঠান থেকে কর্পোরেশনের নিকট বন্ধক রাখার অনুমতি/অনাপত্তি পত্র (এন.ও.সি) ইত্যাদি কাগজ পত্র দাখিল করতে হবে।

গ. ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অন্যান্য কাগজপত্রের তালিকাঃ

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি। ৩ (তিন) কপি সত্যায়িত স্বাক্ষর এবং সম্প্রতি তোলা ২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি;
  • আবেদন ফি জমা প্রদানের রশিদ (বর্তমানে প্রতি হাজারে ৩/- টাকা হারে + সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাটসহ) সোনালী ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় এবং বিএইচবিএফসি ভবনের নীচতলায় জনতা ব্যাংকে কর্পোরেশনের নির্ধারিত ফরমে ফিসের টাকা জমা প্রদান করা যায়। এছাড়া কর্পোরেশনের  সংশিস্নষ্ট জোনাল/ রিজিওনাল অফিসেও আবেদন ফি জমা প্রদান করা যায়। ফরমাল ঋণ আবেদন পত্রের মূল্য ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা;
  • আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র। চাকুরীর ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট পাতায় বেতন সনদ এবং ব্যবসার  ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও আয় সম্পর্কে হলফনামা। আয়কর পরিশোধযোগ্য আয় হলে ই-টিআইএন নম্বরসহ আয়ের পরিমাণ উলেস্নখ করত: আয়কর প্রত্যয়ন পত্র;
  • ঋণ আবেদনকারীর নিজস্ব আয় না থাকলে উপার্জনশীল পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী/ ছেলে/মেয়েকে জামিনদার করা যায় এবং এরূপ ক্ষেত্রে কর্পোরেশনের নির্ধারিত জামিনদারের প্রশ্নপত্র ফরম পূরণপূর্বক জামিনদারের আয়ের স্বপক্ষে দালিলিক প্রমাণ দাখিল করতে হবে;
  • অনুমোদিত নকশা মোতাবেক বাড়ী নির্মাণ করবেন এবং কর্পোরেশন বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ নিয়ে বাড়ী নির্মাণ করেননি মর্মে উপযুক্ত মূল্যমানের নন-জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ঘোষনা পত্র দিতে হবে।

 

  1. প্রকৌশলগত কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • যথাযথ কর্তৃপক্ষ’র কাছ থকে নির্মিতব্য বাড়ীর নকশার অনুমোদন পত্রসহ দুই কপি অনুমোদিত নকশা।
  • সংশিস্নষ্ট পস্নটের সয়েল টেষ্ট রিপোর্ট।
  • বহুতল ভবনের জন্য ২ কপি কাঠামো নকশা (ষ্ট্রাকচারাল ডিজাইন)।
  1. ৬ (ছয়) তলা পর্যন্ত ভবনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫(পাঁচ) বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/প্রকৌশল পরামর্শ দাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ইমারতের ভারবহন ক্ষমতা সংক্রামত্ম সাটিফিকেট (সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনষ্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে);
  2. ৭ (সাত) ও তদুর্ধ তলা ভবনের ক্ষেত্রে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/প্রকৌশল পরামর্শ

দাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ইমারতের ভারবহন সংক্রামত্ম সার্টিফিকেট (সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনষ্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে);

(গ) ঢাকা ও চট্রগ্রাম মহানগরীর ক্ষেত্রে বি.এন.বি.সি অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী সনদ দিতে হবে। দেশের অন্যান্য এলাকার ক্ষেত্রে সয়েলের লোড বিয়ারিং ক্যাপাসিটি সম্পর্কে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর সার্টিফিকেট দিতে হবে।

৪.   গ্রম্নপ ঋণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত দলিল/কাগজপত্রের তালিকাঃ

  • জমির একাধিক মালিকের ক্ষেত্রে কর্পোরেশনের নমুনা মোতাবেক গ্রম্নপ ঋণের রেজিষ্টার্ড এগ্রিমেন্ট দলিলসহ উক্ত দলিল এর একটি সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে;
  •  মূল দলিল রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে পাওয়া না গেলে মূল দলিল উত্তোলনের রশিদ এবং দলিল উত্তোলনের জন্য ২০০/- টাকা ফি জমা ও দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে।

 

  1. প্রবাসী বাংলাদেশীগণের আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অতিরিক্ত কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • বিদেশের Employment Certificate এবং রেসিডেন্ট পারমিটসহ সকল কাগজপত্র বা Documents কনস্যুলেট/এম্বাসী’র মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্যায়িত হতে হবে অথবা কর্পোরেশন কর্তৃক নির্ধারিত Exchange House এর মাধ্যমে Verify করে দাখিল করতে হবে;
  • প্রবাসী নাগরিকদেরও বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকতে হবে এবং পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে;
  • ঋণে নির্মিত বাড়ি তথা সার্বিক কার্যাদি তত্ত্বাবধান করার জন্য বাংলাদেশে অবস্থানরত একজন নমিনী/প্রতিনিধিকে আমমোক্তার (Power of Attorney) নিযুক্ত করতে হবে।

 

ফ্ল্যাট ঋণের জন্য আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ

  1. সাময়িক আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • ঋণের সাময়িক আবেদন ফরমে ঋণগ্রহীতা এবং ডেভেলপার অন্যকোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণ করে থাকলে উহার তথ্য সংযোজন করতে হবে;
  •  ফ্ল্যাট ক্রেতা এবং ডেভেলপার এর সাথে সম্পাদিত ফ্ল্যাট ক্রয়ের রেজিস্ট্রিকৃত চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে;
  • সরকারি ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে বরাদ্দপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে;
  • জমির মালিক এবং ডেভেলপার এর সাথে সম্পাদিত চুক্তি পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে;
  • অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদন পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে;
  • প্রসত্মাবিত বন্ধকী জমি/সাইট পরিদর্শন করার জন্য রম্নট ম্যাপ দিতে হবে;

 

  1. ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • জমির স্বত্ব সংক্রামত্ম কাগজ/দলিলপত্রের তালিকা:

ক্রমিক নম্বর

লীজ প্রাপ্ত প্লটের ক্ষেত্রে

ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির ক্ষেত্রে

সরকারি সংস্থা কর্তৃক বরাদ্দকৃত ফ্ল্যাটে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে

১।

প্রস্তাবিত এপার্টমেন্ট ভবনের জমির মালিকানা দলিল (লীজ দলিল বা লীজ পরবর্তী মালিকানা  দলিল এর সত্যায়িত ফটোকপি)। এছাড়াও চেইন অব ডকুমেন্টস হিসাবে মূল বরাদ্দপত্র  ও দখল হসত্মামত্মর পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি (যদি থাকে)।

প্রসত্মাবিত এপার্টমেন্ট ভবনের জমির মালিকানা দলিল (মূল মালিকানা দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি এবং এস.এ / আর.এস রেকর্ডীয় মালিক থেকে ধারাবাহিকতা  প্রমাণের চেইন অব ডকুমেন্টস এর সত্যায়িত ফটোকপি)।

(১) ফ্ল্যাটের মূল বরাদ্দপত্র।

(২) সরকারি কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে বন্ধক অনুমতিপত্রসহ কাঠামো নকশা, ভারবহন সনদ।

(৩) ইমারতের কাঠামো নকশা মতো ভবন নির্মিত হয়েছে মর্মে প্রকৌশল সনদ (নমুনা মোতাবেক)।  

২।

লীজদাতা প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেতার নামে কর্পোরেশনের অনুকূলে বন্ধক রাখার অনুমতিপত্র/অনাপত্তিপত্র (এন.ও.সি)।

১২(বার) বছরের এন.ই.সি (সংশিস্নষ্ট জেলা রেজিস্ট্রার/ সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক স্বাক্ষরিত)।

লীজ দাতা প্রতিষ্ঠান হতে বন্ধক অনুমতিপত্র।

৩।

লীজদাতা কর্তৃক প্রদত্ত নামজারী ডকুমেন্টস এর সত্যায়িত ফটোকপি।

সি.এস, এস.এ, আর. এস, পি.এস, মহানগর জরিপ ও বি.এস খতিয়ানের সত্যায়িত ফটোকপি, নামজারী খতিয়ানসহ ডি.সি.আর ও হালসনের খাজনা রশিদ এর সত্যায়িত ফটোকপি।

 

৪।

ফ্ল্যাট ক্রয়ের রেজিস্ট্রিকৃত বায়না চুক্তিপত্রের মূল কপি এবং বরাদ্দপত্র।

ফ্ল্যাট ক্রয়ের রেজিস্ট্রিকৃত বায়না চুক্তিপত্রের মূল কপি এবং বরাদ্দপত্র। 

 

৫।

 

১ম কিসিত্মর পূর্বে মালিকানা দলিল/ফ্ল্যাট ক্রয়ের চুক্তিপত্র দলিলের মূল কপি জমা দিতে হবে।

 

 

 

  1. ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অন্যান্য কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও সাদা কাগজে ৩টি নমুনা স্বাক্ষর;
  • কর্পোরেশন কর্তৃক নির্ধারিত দরখাসত্ম ফি জমা প্রদানের রশিদ (বর্তমানে প্রতি হাজারে ৫/- টাকা হারে + সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাটসহ)।
  • ঋণ আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র (চাকুরীর ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট পাতায় বেতন সনদ এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও আয়কর পরিশোধ সংক্রামত্ম হলফনামা/আয়কর পরিশোধ সনদ)।
  • ফ্ল্যাট ঋণ আবেদনকারী বা তার জামিনদার আয়কর পরিশোধকারী হতে হবে এবং ই-টি.আই.এন নম্বরসহ আয়কর পরিশোধের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে।
  • ডেভেলপার কোম্পানীর/ফ্ল্যাট নির্মাণকারী ব্যক্তির নিকট হতে ঋণ প্রসত্মাবিত ভবনে কোন ঋণ আছে কি-না তার একটি ঘোষণাপত্র নিতে হবে। ভবনটি কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে দায়বদ্ধ থাকলে সংশিস্নষ্ট ফ্ল্যাটটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তিপত্র/রেহেন দলিল রেজিস্ট্রির পূর্বেই অবমুক্ত করে দিতে হবে। প্রসত্মাবিত বন্ধকী ফ্ল্যাটটি কোন প্রতিষ্ঠানে দায়বদ্ধ থাকলে জমিসহ ফ্ল্যাট অবমুক্তির বিষয়ে সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানের লিখিত সম্মতি পত্র নিতে হবে।
  • ডেভেলপার কোম্পানীর সংঘ স্মারক, সংঘবিধি ও নিবন্ধন সনদ এর সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে।

 

  1. প্রকৌশলগত কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • সংশিস্নষ্ট ভবনের অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি (অনুমোদনপত্রের কপিসহ)।
  • ডিজাইন মোতাবেক  কাজ করার ব্যাপারে ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত আন্ডারটেকিং।
  • জমির সয়েল টেস্ট রিপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
  • সংশিস্নষ্ট এপার্টমেন্ট ভবনের কাঠামো নকশা (স্ট্রাকচারাল ডিজাইন)। ৬ (ছয়) তলা পর্যন্ত ভবনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/নির্বাহী প্রকৌশলী/প্রকৌশল পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত ইমারতের ভারবহন ক্ষমতা সংক্রান্ত সার্র্টিফিকেট (সার্র্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনস্টিটিউশন-অফ-ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে)।
  • নির্মাণাধীন ভবন ৭ (সাত) বা তদুর্ধ্ব তলা বিশিষ্ট হলে, নির্মাণ ও ডিজাইনে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/ প্রকৌশল পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ইমারতের ভারবহন সংক্রামত্ম  সার্টিফিকেট (সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনষ্টিটিউশন-অফ-ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে এবং সংশিস্নষ্ট প্রকৌশলীর সীল স্বাক্ষরের নীচে সদস্য নম্বর উলেস্নখ করতে হবে)।
  • বেসরকারী হাউজিং কোম্পানীর ক্ষেত্রে সংঘ স্বারক, সংঘবিধি ও নিবন্ধন সনদ এর সত্যায়িত ফটোকপি (যদি ঐ কোম্পানীর কাগজ পূর্বের কোন কেইসে দাখিল করা হয়ে থাকে তা হলে অন্য কেইসে দাখিল করা লাগবে না)।    

 

  1. প্রবাসী বাংলাদেশীগণের আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অতিরিক্ত কাগজপত্রের তালিকাঃ
  • বিদেশের Employment Certificate এবং রেসিডেন্ট পারমিটসহ সকল কাগজপত্র বা Documents কনস্যুলেট/এম্বাসী’র মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্যায়িত হতে হবে অথবা কর্পোরেশন কর্তৃক নির্ধারিত Exchange House এর মাধ্যমে Verify করে দাখিল করতে হবে;
  • প্রবাসী নাগরিকদেরও বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকতে হবে এবং পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে;
  • ঋণে নির্মিত বাড়ি/ফ্ল্যাট তথা সার্বিক কার্যাদি তত্ত্বাবধান করার জন্য বাংলাদেশে অবস্থানরত একজন নমিনী/প্রতিনিধিকে আমমোক্তার (Power of Attorney) নিযুক্ত করতে হবে।